A Tale of Two Cities এ টেল অব টু সিটিজ By Charles Dickens (Translate PDF Bangla Boi)

A Tale of Two Cities এ টেল অব টু সিটিজ By Charles Dickens (Translate PDF Bangla Boi)

A Tale of Two Cities এ টেল অব টু সিটিজ ইংরেজ ঔপন্যাসিক চার্লস ডিকেন্সের লেখা একটি উপন্যাস। ফরাসি বিপ্লবের পটভূমিকায় রচিত এই উপন্যাসে নাম ভূমিকায় লন্ডন ও প্যারিস শহরকে চিত্রায়িত করা হয়েছে। এছাড়াও উপন্যাসটিতে ফরাসি বিপ্লব শুরুর সময়ে ফ্রান্সের চাষিদের দুর্দশার কথা, বিপ্লবের প্রথম বছরগুলোয় বিপ্লবীদের নিষ্ঠুরতা এবং একই সময়ে লন্ডনের জীবনের সঙ্গে নানা পার্থক্যের কথা তুলে ধরা হয়। মূলত এ সময় কিছু মানুষের জীবনকেই এ উপন্যাসের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। অনেকে বলে থাকেন, উপন্যাসটিতে চার্লস ডিকেন্সের ব্যক্তিগত জীবনের কিছু ঘটনার প্রতিচ্ছবি রয়েছে। ৪৫ অধ্যায়ের এ উপন্যাসটি ১৮৫৯ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ৩১ সপ্তাহ ধরে প্রকাশিত হয়। অতি জনপ্রিয় এই উপন্যাসের কাহিনীকে ভিত্তি করে এ পর্যন্ত তৈরি হয়েছে সিনেমা। বহুবার এটি প্রচারিত হয়েছে রেডিওতে এবং টেলিভিশনে। বানানো হয়েছে অনেক

নাটক। এমনকি ১৯৫৭ সালে মঞ্চনাটক হিসেবেও উপন্যাসটির কাহিনী পরিবেশিত হয়েছিল। এ পর্যন্ত ‘এ টেল অব টু সিটিজ’ বিক্রি হয়েছে দুইশ’ মিলিয়নেরও বেশি কপি।সারা পৃথিবীতে অনুবাদ হয়েছে পঞ্চাশেরও বেশি ভাষায়।

 

A Tale of Two Cities এ টেল অব টু সিটিজ By Charles Dickens (Translate PDF Bangla Boi)

Book Details:

Name : A Tale of Two Cities এ টেল অব টু সিটিজ .

Writer : Charles Dickens চার্লস  ডিকেন্স .

Category/Genre: Theiler.

Language: Bengali

Format:  PDF

Pages :34 Pages.

PDF File Size: 3.74 MB

Source: Internet.

Collected By: BookBDarchive.com

লেখক সম্পর্কে কিছু কথা :

Charles Dickens চার্লস ডিকেন্সের পুরো নাম চার্লস জন হাফ্যাম ডিকেন্স। তিনি জন্মেছিলেন ৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮১২ সালে ল্যান্ডপোর্ট, পোর্টসমাউথ, ইংল্যান্ড এ। তিনি ছিলেন ঊনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইংরেজ ঔপন্যাসিক। তাকে ভিক্টোরিয়ান যুগের শ্রেষ্ঠ ঐতিহাসিক হিসেবে ও মনে করা হয়। ডিকেন্স জীবদ্দশাতেই তার পূর্বসূরি লেখকদের তুলনায় অনেক বেশি জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। মৃত্যুর পরও তার জনপ্রিয়তা অক্ষুন্ন থাকে। তার প্রধান কারণ হচ্ছে, ডিকেন্স ইংরেজি সাহিত্যে প্রবাদপ্রতিম বেশ কয়েকটি উপন্যাস ও চরিত্র সৃষ্টি করেছিলেন।তার অধিকাংশ রচনাই পত্র- পত্রিকায় মাসিক কিস্তিতে প্রকাশিত হত। এই পদ্ধতিতে রচনা প্রকাশকে জনপ্রিয় করে তোলার পিছনেও ডিকেন্সের কিছু অবদান আছে। অন্যান্য লেখকগণ ধারাবাহিক কিস্তি প্রকাশের আগেই উপন্যাস শেষ করতেন, কিন্তু ডিকেন্স কিস্তি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে পরবর্তী

অধ্যায়গুলি রচনা করে যেতেন। এই পদ্ধতিতে উপন্যাস রচনার ফলে তার উপন্যাসগুলির গল্পে একটি বিশেষ ছন্দ দেখা যেত। অধ্যায়গুলির শেষটুকু হত রহস্যময়, যার জন্য পাঠকেরা পরবর্তী কিস্তিটি পড়ার জন্য মুখিয়ে থাকত। তার গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাসগুলি এতই জনপ্রিয় যে এগুলি কখনই আউট- অফ-প্রিন্ট হয়ে যায়নি। লিও টলস্টয়, জর্জ অরওয়েল, জি. কে. চেস্টারটন প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বাস্তবতাবোধ, রসবোধ, গদ্যসৌকর্য, চরিত্র চিত্রণের দক্ষতা ও সমাজ-সংস্কার চেতনার উচ্চ প্রশংসা করেছেন। অন্যদিকে হেনরি জেমস, ভার্জিনিয়া উল্‌ফ প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বিরুদ্ধে ভাবপ্রবণতা ও অবাস্তব কল্পনার অভিযোগ এনেছেন। সাহিত্যিক জীবনে তিনি অনেকগুলো বিখ্যাত উপন্যাস রচনা করে গিয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ডেভিড কপারফিলড, A Tale of Two Cities এ টেল অব টু সিটিজ , অলিভার টুইস্ট, দি ওল্ড কিউরিয়াসিটি শপ ইত্যাদি। চার্লস ডিকেন্স ৯ জুন, ১৮৭০ সালে ৫৮ বছর বয়সে ইংল্যান্ড গ্যাড’স হিল প্লেস, হাইয়াম, কেন্টে পরলোক গমন করেন। পোয়েট’স কর্নার, ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে তে তাকে সমাধিত করা হয়েছে।

 

Want To Read Online

 

 

 

Collect PDF

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *