ADVERTISING
ADVERTISING

Nandini নন্দিনী By Anisul Hauqe (PDF Bangla Boi)

Nandini নন্দিনী By Anisul Hauqe (PDF Bangla Boi)

Nandini নন্দিনী আনিসুল হক রচিত একটি রোমান্টিক উপন্যাস। মেয়েটির নাম মুক্তি। অসামান্য সুন্দরী। গ্রুপ থিয়েটারে রক্তকরবী নাটকে নন্দিনী চরিত্রে অভিনয় করছে সে। কিন্তু সে দেখতে পায়, তাকে ঘিরে বাস্তবে তা-ই ঘটছে, নন্দিনীকে ঘিরে যা ঘটেছিল রক্তকরবী নাটকে। অন্য দিকে বাংলার অধ্যাপক রেজা স্যার ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, রবীন্দ্রনাথ রক্তকরবী লিখেছিলেন আসলে তরুণী রাণুকে পাশে রেখে, রাজা হচ্ছেন কবি নিজে, রাণু নন্দিনী আর…এ এক আশ্চর্য উপন্যাস, বাস্তবতা যেখানে পরিণত হচ্ছে। কাহিনীতে, আবার কাহিনী ফিরে আসছে বাস্তবতার রূপে! মানুষ জীবনকে যে পথে চালিত করতে চায়, সব সময় কি তা-ই করতে পারে! নিয়তি নামের আরেক নাট্যকারও কি চালিত করে না পৃথিবীমঞ্চের কুশীলবদের! কী হলাে বায়েজিদ আর মুক্তির প্রেমের পরিণতি? কী হলাে তৌফিক নামের খ্যাতিমান নায়কের একনিষ্ঠ ভালােবাসার?

 

ADVERTISING

Nandini নন্দিনী By Anisul Hauqe (PDF Bangla Boi)

Book Details: 

Name : Nandini নন্দিনী ।

Writer : Anisul Hauqe আনিসুল হক।

ADVERTISING

Category/Genre: Novel

Language: Bengali

ADVERTISING

Format:  PDF

Pages : 109Pages.

ADVERTISING

PDF File Size: 5.23 Megabytes

Source: Internet.

Collected By : BookBDarchive.com
 
লেখক সম্পর্কে কিছু কথা :
আনিসুল হক একজন বাংলাদেশী কবি, লেখক, নাট্যকার ও সাংবাদিক। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের দৈনিক প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক এবং কিশোর আলোর সম্পাদক পদে কর্মরত আছেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের সত্য ঘটনা নিয়ে তাঁর লেখা মা বইটি বেশ জনপ্রিয়। বাংলা ভাষার পাশাপাশি বইটি দিল্লী থেকে ইংরেজি ভাষায় এবং ভুবনেশ্বর থেকে উড়ে ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে ।আনিসুল হকের জন্ম ৪ মার্চ ১৯৬৫ সালে রংপুর বিভাগের নীলফামারীতে। তাঁর পিতার নাম মো. মোফাজ্জল হক এবং মায়ের নাম মোসাম্মৎ আনোয়ারা বেগম। তাঁর স্ত্রীর নাম মেরিনা ইয়াসমিন। একমাত্র কন্যা পদ্য পারমিতা।তিনি রংপুর জিলা স্কুল থেকে ১৯৮১ সালে এস.এস.সি. এবং রংপুর কারমাইকেল কলেজ থেকে ১৯৮৩ সালে এইচ.এস.সি. পাস করেন। উভয় পরীক্ষাতেই রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের মেধাতালিকায় স্থান পান। এসএসসি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় তিনি ৩য় এবং এইচএসসিতে সম্মিলিত মেধা তালিকায় ৮ম স্থান লাভ করেন। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের(বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগ থেকে স্নাতক পাস করেন।
আনিসুল হক বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে ১৯৯৬ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ সরকারের রেলওয়ে বিভাগে যোগদান করেন। অল্প কিছুদিন চাকরির পরই তা ছেড়ে দিয়ে সাংবাদিকতায় চলে আসেন। তিনি ১৯৮৭ সালে সাপ্তাহিক দেশবন্ধু পত্রিকার সহসম্পাদক, ১৯৮৯ সালে সাপ্তাহিক পূর্বাভাস পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, ১৯৯১ সালে সাপ্তাহিক খবরের কাগজের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হন। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত দৈনিক ভোরের কাগজের সহকারী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত দৈনিক প্রথম আলোর সাথে যুক্ত আছেন। তাঁর মূল ঝোঁক লেখালেখিতে। পত্রিকায় তিনি নিয়মিত কলাম লেখেন। বুয়েটে পড়ার সময় কবিতার দিকে বেশি ঝোঁক ছিল। পরবর্তীতে এর পাশাপাশি কথাসাহিত্যেও মনোযোগী হন। উপন্যাস, বিদ্রুপ রচনা, নাটক রচনায় প্রতিভার সাক্ষর রেখেছেন। ২০১০ সালে তিনি আমেরিকার ইন্টারন্যাশনাল রাইটিং প্রোগ্রাম (আইডব্লিউপি) কর্মশালায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লেখকদের সাথে যোগ দেন। তিনি ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৩৭ জন লেখক আইডব্লিউপির কর্মশালায় যোগ দেন।১৯৬৭ সাল থেকে শুরু হওয়া এ আয়োজনে ২০১০ সাল পর্যন্ত ১৩০টি দেশের এক হাজার ২০০ লেখক অংশ নেন।

Want To Read Online

 

 

Collect PDF

Leave a Comment